গোবরডাঙা হাসপাতালে, বিপাকে পড়েছেন একাধিক রোগী

চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীর অভাবে হাসপাতালের গোটা পরিকাঠামো নষ্ট হচ্ছে বলে অভিযোগ। ২০১৪ সালে জেলা পরিষদ নোটিশ দিয়ে ইন্ডোর পরিষেবা বন্ধ করে দিয়েছিল। তবে করোনাভাইরাসের সময় স্বাস্থ্যদফতর এটিকে করোনা হাসপাতাল হিসেবে গড়ে তোলে। ৫০ বেডের এই হাসপাতালে পাঁচজন চিকিৎসক, সাতজন নার্স নিয়োগ করা হয়েছিল।

গোবরডাঙা হাসপাতালে, বিপাকে পড়েছেন একাধিক রোগী

চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীর অভাবে হাসপাতালের গোটা পরিকাঠামো নষ্ট হচ্ছে বলে অভিযোগ। ২০১৪ সালে জেলা পরিষদ নোটিশ দিয়ে ইন্ডোর পরিষেবা বন্ধ করে দিয়েছিল। তবে করোনাভাইরাসের সময় স্বাস্থ্যদফতর এটিকে করোনা হাসপাতাল হিসেবে গড়ে তোলে। ৫০ বেডের এই হাসপাতালে পাঁচজন চিকিৎসক, সাতজন নার্স নিয়োগ করা হয়েছিল। গত ১৫ দিন (‌অর্ধেক মাস)‌ ধরে বন্ধ পরিষেবা। যার জেরে চরম বিপাকে গোবরডাঙা–সহ গাইঘাটা এবং স্বরূপনগরের বাসিন্দারা। উপযুক্ত পরিকাঠামো থাকা সত্ত্বেও চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীর অভাবে জেলা পরিষদ পরিচালিত এই হাসপাতাল বন্ধ। তবে জেলা পরিষদ জানিয়েছে, চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগের বিষয়ে স্বাস্থ্যদফতরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।