Last Updated on [modified_date_only] by Aditi Singha
ট্রাইব টিভি বাংলা ডিজিটাল: দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial intelligence)। পিছিয়ে যাচ্ছি কি আমরা? কাকে নির্ভর করা হবে! প্রযুক্তি কে? বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই লড়াইয়ে টিকে থাকতে গেলে এআই-এর ব্যবহার ও জ্ঞান আয়ত্ত করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। এআই ছাড়া কি টিকে থাকা কঠিন! কী বলছে বিশেষজ্ঞরা?

এআই-চালিত ভবিষ্যৎ! (Artificial intelligence)
প্রযুক্তিবিদদের দাবি, ভবিষ্যতে কর্মসংস্থান থেকে শুরু করে শিক্ষা, স্বাস্থ্য (Artificial intelligence), এমনকি দৈনন্দিন জীবনেও এআই-এর ভূমিকা বাড়বে বহুগুণে। তাই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে এড়িয়ে চলা মানে প্রতিযোগিতায় অনেকটা পিছিয়ে পড়া।

শেখার কোনো শেষ নেই! (Artificial intelligence)
বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রযুক্তির পরিবর্তন হচ্ছে এত দ্রুত যে প্রতি সপ্তাহেই নতুন উদ্ভাবন যুক্ত হচ্ছে। আগামী ১০ বছরের পৃথিবী কেমন হবে তা অনুমান করা কঠিন। তাই এখন থেকেই শেখার পদ্ধতি বদলানো এবং এআই-কে সঙ্গী করে নেওয়াই হবে সঠিক কৌশল।

প্রযুক্তি মানুষের থেকে কতটা এগিয়ে? (Artificial intelligence)
প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা আরও জানাচ্ছেন, আর্টিফিশিয়াল জেনারেল ইন্টেলিজেন্স অর্থাৎ মানুষের মতো যুক্তি (Artificial intelligence), বিশ্লেষণ আর সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতাসম্পন্ন যন্ত্র আগামী এক দশকের মধ্যেই বাস্তবে রূপ নিতে পারে। এটি যেমন মানব সভ্যতাকে অগ্রগতির নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে, তেমনই এর ঝুঁকিও থাকবে সমানভাবে।

লাভ ক্ষতির হিসাব কোথায়? (Artificial intelligence)
- জটিল কাজ যন্ত্র দ্বারা দ্রুত সম্পন্ন হবে
- শিক্ষা, চিকিৎসা ও গবেষণায় গতি আসবে
- কিন্তু কর্মসংস্থান কাঠামো বদলে যেতে পারে
- অপব্যবহারে দেখা দিতে পারে সামাজিক ও সাইবার সংকট
আরও পড়ুন : Artificial intelligence: রোবট পুলিশ কি পারবে শহরকে নিরাপদ রাখতে ?
কোন দিকে নজর দিতে হবে (Artificial intelligence)
- এআই-নির্ভর দক্ষতায় অভ্যস্ত হতে হবে শিক্ষার্থী ও কর্মীদের।
- এআই ব্যবহারে সঠিক নীতি ও আইনি কাঠামো তৈরি করা জরুরি।
- প্রতিযোগিতার বদলে সহযোগিতার মানসিকতা গড়ে তুলতে হবে।
- ভুয়ো তথ্য, সাইবার অপরাধ, চাকরি সংকট আগেভাগে ঠেকাতে হবে।