ত্রয়ণ চক্রবর্তী, কলকাতা: সিপিআইএমের রাজ্য সম্মেলন সামনেই। সামনেই সিপিআইএমের (CPIM) যুব সংগঠনের সম্মেলনও। মুর্শিদাবাদের হতে চলেছে সম্মেলন। কিন্তু বামপন্থী ছাত্র-যুবরা কি নিবিড় জন-সংযোগ তৈরি করতে পেরেছে?
বলা হতো প্রমোদ দাশগুপ্তের ৫টা রশি। বিমান, বুদ্ধ, অনিল, শ্যামল ও সুভাষ চক্রবর্তী। বাম বা বিশেষ করে সিপিআইএমের ছাত্র যুব আন্দোলনের মুখ ছিলেন তারা। পরবর্তী সময় বর্তমান সিপিআইএমের (CPIM) রাজ্য সম্পাদক যুব আন্দোলনের ফসল। অন্যদিকে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, প্রাক্তন বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী ছাত্র আন্দোলন থেকে আসা।
আবার ভারতের গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশনের প্রাক্তন রাজ্য সম্পাদক আভাস রায় চৌধুরী ছিলেন, যিনি সিপিআইএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বর্তমানে। যেমন, পলাশ দাশ এসএফআই থেকে উঠে আসা। কিন্তু বর্তমানে সিপিআইএমের (CPIM) রাজ্য যুবরা সরাসরি পাড়ায় গ্রাম, গরীব মানুষ বাড়িতে পৌঁছায় না বা তাঁদের ইচ্ছার তাগিদ রয়েছে, এমনই মত একদা সিপিআইএমের নেতা, কলকাতা জেলা বামফ্রন্টের আহ্বায়ক দিলীপ সেন।
আরও পড়ুন: TMC MLA Jakir Hossain: জঙ্গিপুরের তৃণমূল বিধায়ক জাকির হোসেনের অফিসে জিএসটি টিম
এক সময়ের ২৩৫ বিধায়ক ও ৬১ জন সাংসদ নিয়ে গর্ব করা সিপিআইএম তথা বামফ্রন্ট আজ শূন্য। এই অবস্থায় সম্মেলনের আলোচনা, পাতার পর পাতা মিনিটস করে আদতে কী সংসদীয় গণতন্ত্রে প্রতিনিধিত্ব জানাতে পারবেন, বর্তমান সিপিআইএমের যুব নেতৃত্ব? প্রশ্ন সংগঠনের অন্দরেই।