ট্রাইব টিভি বাংলা ডিজিটাল: নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্মদিন (Netaji Subhash Birthday 2025) উপলক্ষে পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুক তাম্রলিপ্ত পাবলিক স্কুলের ছোট ছোট স্কুল পড়ুয়াদের সঙ্গে সময় কাটালেন প্রাক্তন ফুটবলার সুব্রত ভট্টাচার্য। পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুক তাম্রলিপ্ত পাবলিক স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট এই অর্জুন পুরস্কারপ্রাপ্ত ফুটবলার। মার্চ পাস্টে অংশ নেওয়া প্রতিযোগীদের সঙ্গে পরিচয় করে হারিয়ে গেলেন নিজের শৈশব বেলায়।
সুভাষ চন্দ্র বসুর (Netaji Subhash Birthday 2025) ছবিতে মালা দেওয়ার পাশাপাশি জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়ার সূচনা করেন তিনি। তাঁকে স্বাগত জানান স্কুলের প্রধান শিক্ষক শৈবাল দত্ত। লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধূলার যে গুরুত্ব রয়েছে তাও আরও একবার স্মরণ করিয়ে দিলেন মোহনবাগানের ঘরের ছেলে হিসেবে পরিচিত সুব্রত ভট্টাচার্য। তিনি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শৈবাল দত্তের কাছে তাদের স্কুল থেকে ফুটবলার বাছাই করে অনুশীলনের ব্যবস্থা করে তোলার আবেদনও জানান (Netaji Subhash Birthday 2025) ।
অন্যদিকে, খো-খো বিশ্বকাপ জিতে বাড়ি ফিরলেন সুমন বর্মন। ফুল মালা বাজনায় বরণ করলেন এলাকাবাসী। চুঁচুড়া মিলন পল্লীর দিন মজুরের ছেলে সুমন বিশ্বকাপ জিতেছে। খুশি পরিবার- প্রতিবেশীরা। মা-বাবা কষ্ট করে বড় করেছে। এবার তাদের কষ্ট লাঘব করতে একটা চাকরি চায় সুমন। ১৩-১৯ জানুয়ারি দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী স্টেডিয়ামে বসেছিল প্রথম খো-খো বিশ্বকাপের আসর।
পুরুষ বিভাগে ২০ দেশ মহিলাদের ১৯ দেশ অংশ নেয়। ভারতের পুরুষ ও মহিলা দুই দলই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়।
আরও পড়ুন: https://tribetv.in/people-are-facing-problems-as-bally-bridge-is-closed/
বাংলা থেকে হুগলি (Hooghly News) মিলন পল্লীর সুমন বর্মন সুযোগ পান। ফাইনালে তাঁর পারফরম্যান্স ভালো ছিল। তার পাড়ার ক্লাব বাঘাযতীন মাঠে জায়ান্ট স্ক্রিন বসিয়ে খেলা দেখে বন্ধু প্রতিবেশীরা। সেই সময় সুমনের দিন মজুর বাবা রামদেব কাজে ছিলেন কেরলে। পরিচারিকার কাজে মা সুজাতা ছিলেন কালনায়।
আরও পড়ুন: https://tribetv.in/almost-five-people-lost-lives-due-to-maharashtra-blast/
ছেলের সাফল্য তারা টিভিতে দেখতে পাননি। তবে শুনেছেন। পরে বাড়ি ফিরে জেনেছেন। একটা দশ ফুট বাই দচ ফুট ঘরে পাঁচ জনের পরিবার সুমনদের। ছেলেকে ঠিকমত খেতে দিতে পারেননি। সেই ছেলেই বিশ্বকাপ জিতে ফিরেছে। খুশি বাবা মা।
বিশ্বকাপ জয়ী সুমন চায় একটা চাকরি। পরিবারটকে বাঁচাতে যেটা তার খুব প্রয়োজন।