ট্রাইব টিভি বাংলা ডিজিটাল: কসবার ডিআই অফিসে চাকরিহারা প্রার্থীদের বিক্ষোভ ঘিরে উত্তেজনার মাঝেই নতুন বিতর্ক। ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিয়োয় এক চাকরিহারা শিক্ষককে লাথি মারতে দেখা যায় এক পুলিশ আধিকারিককে। অভিযোগ, ওই অফিসার এসআই রিটন দাস। আর তাকেই ওই ঘটনায় (Kasba Case) দায়ের হওয়া মামলার তদন্তভার দেওয়া হয়েছে—যা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই।
কসবায় DI অফিস অভিযানে ধুন্ধুমার (Kasba Case)
বুধবার, যখন ‘যোগ্য’ চাকরিহারা প্রার্থীরা জেলায় জেলায় ডিআই অফিস অভিযান করেছিলেন। কসবায় (Kasba Case) সেই অভিযানে উত্তেজনা তৈরি হয়। অভিযোগ, কসবায় ডিআই অফিস তালাবন্ধ থাকায় বিক্ষোভকারীরা উত্তেজিত হয়ে পড়েন। কেউ কেউ ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করলে পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ লাঠিচার্জ করে।
আরও পড়ুন: TMC MP Saayoni Ghosh: পুলিশের আরও ‘মানবিক’ হওয়া উচিত, উল্টো সুর সায়নী ঘোষের গলায়
এরপর ডিআই নিজেই একটি অভিযোগ দায়ের করেন। লালবাজার সূত্রে জানা গেছে, সেই মামলার তদন্ত করবেন এসআই রিটন দাস।
ঘটনার পর পুলিশের ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়। ভাইরাল ভিডিয়োয় দেখা যায়, এক বিক্ষোভকারীকে মারধর করছেন এক অফিসার। পুলিশ কমিশনার মনোজ ভর্মা জানান, পরিস্থিতি উত্তপ্ত ছিল, ছ’জন পুলিশ আহত হয়েছেন (Kasba Case)। যদিও তিনি বলেন, যা ঘটেছে, তা কাম্য নয়। লাথি মারার ভিডিয়ো প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ওই ঘটনার আগে পরে আরও কিছু ঘটেছিল।
আরও পড়ুন: SSC Case: এসএসসি দুর্নীতি, চার ‘প্রভাবশালী’র ছায়ায় চাকরি হারালেন হাজার হাজার যোগ্য প্রার্থী!
পুলিশ একটি ভিডিয়ো প্রকাশ (Kasba Case) করে দাবি করে, বিক্ষোভকারীদের একজন পেট্রোল আনার হুমকি দিয়েছিলেন। যদিও তা অস্বীকার করেছেন চাকরিহারারা।
এসআই রিটনের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের মধ্যে তাঁকে তদন্তকারী অফিসার হিসাবে নিয়োগ করায় স্বচ্ছ তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।