Last Updated on [modified_date_only] by Debu Das
ট্রাইব টিভি বাংলা ডিজিটাল : ছত্তীসগঢ়ের বস্তার ডিভিশনে নিরাপত্তা বাহিনীর মাওবাদী দমন অভিযান অব্যাহত(Maoist Killed)। শুক্রবার দন্তেওয়াড়া জেলার অবুঝমাড় অরণ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী ও রাজ্য পুলিশের যৌথ অভিযানে নিহত হয়েছেন নিষিদ্ধ সংগঠন সিপিআই (মাওবাদী)-র সশস্ত্র শাখা পিএলজিএ-র (পিপলস লিবারেশন গেরিলা আর্মি) এক জঙ্গি।
দন্তেওয়াড়া জেলা পুলিশ জানিয়েছে, ওই এলাকায় আরও মাওবাদী লুকিয়ে রয়েছে। তাই নিরাপত্তা বাহিনী (INDIAN ARMY) তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে।
যৌথবাহিনীর অংশগ্রহণে অভিযান (Maoist Killed)
অভিযানে কেন্দ্রীয় বাহিনীর পাশাপাশি রাজ্য পুলিশের ডিস্ট্রিক্ট রিজার্ভ গার্ড (ডিআরজি) ও স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ) অংশ নেয়(Maoist Killed)। যেহেতু ঘটনাস্থল নারায়ণপুর জেলার সীমানায় অবস্থিত, তাই নারায়ণপুরের ডিআরজি এবং জেলা পুলিশও অভিযানে যোগ দেয়।
গোপন সূত্রে খবর ও সংঘর্ষের বিবরণ (Maoist Killed)
দন্তেওয়াড়া জেলা পুলিশের এক কর্তা জানিয়েছেন, গোপন সূত্রে খবর পাওয়া যায় যে মাওবাদীরা অরণ্যে জড়ো হয়েছে(Maoist Killed)। সেই খবরের ভিত্তিতে দুই জেলার ফরওয়ার্ড অপারেটিং বেস (এফওবি) থেকে বাহিনী অভিযান শুরু করে।
জঙ্গলে ঢুকতেই মাওবাদীরা নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে গুলি চালাতে শুরু করে। বাহিনীর পাল্টা গুলিতে এক পিএলজিএ সদস্য নিহত হয়। সংঘর্ষের পর গোটা এলাকা ঘিরে তল্লাশি চলছে।
আগের বড় সাফল্যের প্রেক্ষাপট (Maoist Killed)
উল্লেখ্য, এর আগে চলতি বছরের ২১ মে নারায়ণপুর জেলার জঙ্গলে নিরাপত্তা বাহিনী বড় সাফল্য পেয়েছিল(Maoist Killed)। সেদিন গুলির লড়াইয়ে নিহত হয়েছিলেন সিপিআই (মাওবাদী)-র সাধারণ সম্পাদক নাম্বালা কেশব রাও ওরফে বাসবরাজ ওরফে গগন্না। তাঁর সঙ্গে নিহত হয়েছিলেন আরও ২৭ জন মাওবাদী। শুক্রবারের সংঘর্ষ সেই এলাকার কাছেই ঘটেছে।

আরও পড়ুন : CDS Anil Chauhan : চিনের সঙ্গে সীমান্ত সমস্যা এখনও বড় চ্যালেঞ্জ, বললেন জেনারেল অনিল চৌহান
নিরাপত্তা বাহিনীর অবস্থান
পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর দাবি, এই ধারাবাহিক অভিযানের ফলে বস্তার অঞ্চলে মাওবাদীদের শক্তি ক্রমশ ভেঙে পড়ছে। তবে এখনও অরণ্যের ভেতরে সক্রিয় কয়েকটি দলে তারা সশস্ত্র অবস্থায় রয়েছে। তাই অভিযান আরও জোরদার করা হয়েছে।

আরও পড়ুন : Indian Navy : সেশেলসে চার দিনের ভারতীয় নৌবাহিনীর ফার্স্ট ট্রেনিং সফর সম্পন্ন
পর্যবেক্ষকদের মত (Maoist Killed)
ভূ-রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, সাম্প্রতিক কয়েক মাসে ধারাবাহিক সাফল্যের ফলে মাওবাদীদের মূল নেতৃত্ব ও সংগঠন ভেঙে পড়ছে। তবে জঙ্গলে ছড়িয়ে থাকা ছোট ছোট দলকে দমন করা এখনও বড় চ্যালেঞ্জ।
উল্লেখ্য, এর আগে চলতি বছরের ২১ মে নারায়ণপুর জেলার জঙ্গলে নিরাপত্তা বাহিনী বড় সাফল্য পেয়েছিল(Maoist Killed)। সেদিন গুলির লড়াইয়ে নিহত হয়েছিলেন সিপিআই (মাওবাদী)-র সাধারণ সম্পাদক নাম্বালা কেশব রাও ওরফে বাসবরাজ ওরফে গগন্না। তাঁর সঙ্গে নিহত হয়েছিলেন আরও ২৭ জন মাওবাদী। শুক্রবারের সংঘর্ষ সেই এলাকার কাছেই ঘটেছে।