অভ্রদ্বীপ দাস, কলকাতা: রাত পোহালেই কালীপুজো। শুরু হয়ে গিয়েছে দীপাবলির প্রস্তুতি। সেজে উঠেছে কলকাতা-সহ রাজ্যের সব বাজি বাজার। আলোর উৎসবে একটু বাজি ফাটবে না তাই আবার হয় নাকি! যদিও বাজি ফাটানো নিয়ে রাজ্য প্রশাসনের তরফে অনেক নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তবুও সবকিছু নিয়ম মেনে শহিদ মিনার চত্বরে চলছে শেষমুহুর্তের বাজি বিক্রি।
বাজি মানেই আলোর খেলা। কোনওটি আবার শব্দ, আলো দুই-ই উৎপাদনে সক্ষম। বাজি দেখতে যতই ভাল লাগুক না কেন, তা থেকে যে ধোঁয়া, গ্যাস উৎপন্ন হয়, তা শুধু পরিবেশ নয় স্বাস্থ্যের পক্ষেও ক্ষতিকর। যদিও বছরের এই এক-দু দিন সে সব নিষেধাজ্ঞাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ৮ থেকে ৮০ সবাই মেতে ওঠেন আলোর উৎসবে।
আরও পড়ুন: https://tribetv.in/bandar-kalibari-puja-is-held-according-to-tradition-kalipuja-2024/
দীপাবলি মানেই আলোর ঝরনাধারা। তবে এই আনন্দের আয়োজনের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে অনেকেরই রুটিরুজি। বছরের এই এক, দু’দিন বাজি বিক্রি করে পরিবারেরে মুখে হাসি ফোটান তাঁরা। সারা বছর মুখিয়ে থাকেন শ্যামা পুজোর জন্য। কারণ, পুজো আসলেই যে বিক্রি হবে তাঁদের রং মশাল, তুবড়ি সহ হরেক রকমের বাজি।
আরও পড়ুন: https://tribetv.in/a-father-has-been-accused-of-murdering-a-five-year-old-girl-by-strangulation/
এত কিছুর পরও প্রতি বছর কলকাতা–সহ রাজ্য জুড়ে বাজির অসংখ্য বাজার বসে। তবে পরিবেশবিদেরা বাজি বন্ধের কথা বললেও, কালীপুজোর সঙ্গে তার যোগ দীর্ঘদিনের।