ট্রাইব টিভি বাংলা ডিজিটাল: তথাগতর (Tathagata Mukherjee) জীবনে যে নতুন বসন্ত এসেছে তা আগেই শোনা গিয়েছিল (Tathagata-Alokbarsha)। এবার ভালোবাসার মানুষ আলোকবর্ষাকে (Alokbarsha) নিয়ে এই প্রথমবার মিডিয়ার সামনে এলেন অভিনেতা। দু’জনের প্রেমে পড়ার নেপথ্যের গল্পটা কেমন ছিল? কেনই বা আলোকবর্ষা এবং তথাগত একে অপরের ভালোবাসায় মুগ্ধ? ট্রাইব টিভির সাক্ষাৎকারে উঠে এল একাধিক না জানা কথা।
প্রেম দিবসে প্রকাশ্যে ভালোবাসা (Tathagata-Alokbarsha)
চলতি বছরে প্রেম দিবসেই তথাগত মুখার্জির ভালোবাসা প্রকাশ্যে আসে (Tathagata-Alokbarsha)। ‘রাস’ ছবি তাঁর জীবনে প্রেম ফিরিয়ে দিয়েছে। তখনই শোনা গিয়েছিল, পরিচালক তাঁরই এক সহকারী পরিচালকের আলোয় আলোকিত। প্রকাশ্যে আসে আলোকবর্ষা বসুর নাম। তখনই শোনা গিয়েছিল, দুজনের বয়সের পার্থক্য অনেকটাই।
ভালো ভাবে বাঁচতে চান (Tathagata-Alokbarsha)
তথাগত এবং আলোকবর্ষা প্রায় একই পেশায় (Tathagata-Alokbarsha)। আর কাজের মধ্যেই তাঁরা একে অপরের মধ্যে প্রেম খুঁজে পেয়েছেন। এক্ষেত্রে কিন্তু তাঁদের আলাদা করে কোনও কিছুর পরিকল্পনা ছিল না। রাস ছবির সেটেই হয়েছিল প্রেম দিবস উদযাপন। বয়সের ব্যবধান সরিয়ে তথাগত মুখার্জি সহকারী পরিচালকের হাত ধরে ভালোবাসায় ডুবেছেন। দুজনে একসাথে বাঁচতে চান, ভালো ভাবে বাঁচতে চান।
আরও পড়ুন: Sritama Bhattacharjee: জীবনে নেই বন্ধু, জন্মদিনে বৃদ্ধাশ্রমে শ্রীতমা! অফসোস অভিনেত্রীর
আলোকবর্ষার ক্যামেরায় বন্দি তথাগত
আলোকবর্ষা শুধুমাত্র সহকারি পরিচালক নন, আরও একটা গুণ আছে। তিনি ভালো ছবি তোলেন। পড়াশোনা করেছেন অভিনয় নিয়ে। কিছুদিন আগেই আলোকবর্ষার ক্যামেরায় বন্দি হয়েছিলেন তথাগত। সেই ছবি অভিনেতা-পরিচালক ভাগ করে নিয়েছিলেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। ক্যাপশনে লিখেছিলেন, “একজন খুব ভালো আলো ধরতে পারে ক্যামেরায়।”
আরও পড়ুন: Jisshu-Nilanjanaa: যীশু অতীত, নতুন জীবনের পথে নীলাঞ্জনা! দিলেন বড় ইঙ্গিত
আলোকবর্ষার কোন দিক তথাগতর পছন্দ?
সম্প্রতি ট্রাইব টিভির সাক্ষাতকারে তথাগত বলেন, “বর্ষা আমার থেকে অনেকটাই ছোট। সবে পড়াশোনা শেষ করেছে। সেক্ষেত্রে আমার মনে হয়, আমাদের ভাইব কোথাও ম্যাচ করছিল। ও সিরিয়াস একজন মানুষ। কাজের ব্যাপারে বাড়তি কোনও কথা বলে না। আলোকবর্ষ আর আমার মধ্যে সবথেকে ভালো দিকটা হল, আলোকবর্ষার মধ্যে যে সাধারণত্ব রয়েছে, ওই সাধারণটা আমার ভালো লাগে। বিশেষ হতে হবে না। সাধারণ থাকুক, ওটাই বিউটিফুল। সাধারণ ভাবে থাকো, ভালো ভাবে বাঁচো। কাউকে ভালো রাখো, নিজেও ভালো থাকো। এটাই আমি মনে করি।” অপরদিকে আলোকবর্ষার বক্তব্য, “তথা আমার থেকে অনেক অভিজ্ঞ মানুষ। তবে মনে করি, যখন নতুন কোনও মানুষের কাছে আসা যায়, অনেক কিছু শেখা যায়।”