ট্রাইব টিভি বাংলা ডিজিটাল: সাহেবের (Saheb Bhattacharya) বাড়িতে এই প্রথমবার গিয়ে দোল খেললেন সুস্মিতা (Susmita Dey)। বলা যেতে পারে, সুস্মিতার জীবনে এই প্রথম সাহেবের বাড়িতে দোল উদযাপন (Saheb-Susmita)। টলিপাড়ার (Tollywood) সাহেব-সুস্মিতা জুটিকে ভীষণ পছন্দ করেন বহু দর্শক। জুটিকে বাস্তবে দেখতে ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন অনেকেই। এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) প্রচুর পোস্ট দেখা যায়। কিন্তু পর্দার এই জুটি বাস্তবে প্রেম করছে কিনা, তা জানা যায়নি। প্রেম জল্পনায় এখনও সিলমোহর পড়েনি। দোলে সাহেব সুস্মিতাকে রঙে মাখামাখি হতে দেখে, ভীষণ খুশি অনুরাগীরা। অনেকেই এখানে প্রেম প্রেম গন্ধ পাচ্ছেন।
সুস্মিতাকে চোখে হারাচ্ছেন সাহেব! (Saheb-Susmita)
দোলের দিন যেন সারাক্ষণ নায়িকাকে চোখে হারিয়েছেন সাহেব (Saheb-Susmita)। নায়িকার মন রাখতে আয়োজন করেছেন বিশেষ পদের। যা দেখে অনুরাগীরা বলছেন, এত ভালোবাসা ক’জন পায়? সুস্মিতার জন্য সাহেবের বাড়িতে দোলের দুপুরের মেনু পরিবর্তন হয়েছে। সাধারণত সাহেবের বাড়িতে দোলের সময় দুপুরে মটন থাকত। কিন্তু সুস্মিতা যেহেতু মটন খান না, তাই তার জন্য ছিল চিকেন। মেনুতে ছিল ভেজ পোলাও, কাশ্মীরি আলুর দম, চিকেন কষা, আইসক্রিম সহ অনেক কিছু।
পছন্দের রং (Saheb-Susmita)
দু’জনেরই পছন্দের রং লাল (Saheb-Susmita)। সুস্মিতাকে এই দোলেতে লাল রঙে রাঙিয়ে দিয়েছেন সাহেব। দোলে রীতিমত চুটিয়ে আনন্দ করেছেন দু’জনে। সাহেবের কথায়, ছোটবেলায় তিনি বাদুড়ে রং নিয়ে খেলতেন। তবে নিজের হাতে মাখতেন না, বাদুড়ে রং নিয়ে দুষ্টুমি করে ঢেলে দিতেন বন্ধুদের মাথায়। এবছর সুস্মিতার সঙ্গে রং খেলেছেন ভেষজ আবির দিয়ে।
প্রেমের গুঞ্জন
টলিপাড়ায় এই জুটির প্রেম নিয়ে কিংবা সম্পর্ক নিয়ে গুঞ্জন কম নেই। ছোট পর্দার এই নায়ক-নায়িকাকে অনুরাগীরা বাস্তবেও একসাথে দেখতে চায়। দু’জনের প্রোফাইলে ঢুঁ দিলেই বোঝা যায়, দু’জনের সম্পর্ক কতটা ভালো। দোলের দিনও লাল আবিরে মাখামাখি হয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় নতুন ছবি শেয়ার করেছেন সাহেব ভট্টাচার্য এবং সুস্মিতা দে।
আরও পড়ুন: Kanchan-Sreemoyee: একরত্তিকে নিয়েই দোল উদযাপন, মেয়েকে সামনে আনলেন কাঞ্চন-শ্রীময়ী!
জল্পনাই সত্যি!
টলিউডের কানাঘুষো বলছে, জল্পনাই সত্যি। ধারাবাহিকের এই দুই চরিত্র বাস্তবে প্রেম করছে। যদিও সাহেব এবং সুস্মিতাকে তাদের চর্চিত সম্পর্ক নিয়ে কিছু বলতে শোনা যায়নি। এর আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় সাহেবের জন্মদিনের সুস্মিতা লিখেছিলেন ” আশা করি তোমার জীবনের আগামী বছরগুলো আরও সফলতা, আরও আনন্দ নিয়ে আসবে। শুভ জন্মদিন সাহেব ভট্টাচার্য। আমার ডোরেমন এবং সুপারম্যান। গোটা পৃথিবী তোমার জীবনটা আনন্দে আর খুশিতে পরিপূর্ণ করে তুলুক। আমায় সহ্য করার জন্য আর আমায় এতদিন ধরে যা যা শিখিয়েছো তার জন্য তোমায় অনেক ধন্যবাদ।”